আমি আমার হাজ্জার্ডের সাথে কাটার সময়, এই বিষয়টা আমার শাশুড়ি সহ কিছু করতে পারি না। যেমন আমার হাজব্যান্ড
নিলয় চাকরির জন্য ঢ তিন-চার মাস পর বাসায় আসে তাও দুই-এক বছরের জন্য। সেদিন বিকালে নিলয় আসাকা থেকে
আসলো। আমার রান্নাবান্না শেষ। প্রথম সারার কাজ শেষ। নিলয়েক অবস্থা আমি ছুটে রুমে গিয়েছিলাম। রুমে যেতে হবে না
শাশুড়ি ফোন উপকার করে আজকের দিনে কয়েক মাস পর বাসায় ফিরে যাওয়া। আমাদের বিয়ের বয়স এক বছর হয়
স্বাভাবিকভাবেই আমার সাথে ইকো করা হয় আমি আমার শাশুড়ি ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেলাম। তিনি আমায় বললেন আনিকা
বিরিয়ানি রান্না করো না। আমার শ্বশুরের বিরিয়ানি শহর ইচ্ছে করছে। দু আগেইশ্চিন্তা শেষ করে রান্নাঘর শেষ হয়ে গেল।
হার্ডটাও বড্ড ক্লান্ত লাগছে।অন্যরকম বহুদিন পর নিলয় বাসায় থাকা। আমার এখন আমার বাড়ি যেতে ইচ্ছে করছে। আ
মি ছোট্ট একটি শ্বাস স্থান বিরিয়ানি রান্না করতে যাচ্ছি।
আমি আমার হাজ্জার্ডের সাথে কাটার সময়
আমি আমার শাশুড়ি শুধু একটাই চেষ্টা করছি। বার্ষিক নিলয় থেকে আমাকে রাখা হচ্ছে। আমার শাশুড়ি আমাদের বিয়ের দিন
চিঠি বলে আজকের আজকের সকাল থেকে বাসা থেকে তোমাকে বের করে দেব।তিন বছরের খবর আমার সাথে ফুফাতো
ভাইয়ের বিয়ে হয়। প্রেম থেকে প্রেম আমি তখন কালজী পড়ি। আমাদের সম্পর্ক ভালোভাবে চলবে। কিন্তুএইচ.এস.সি.আই.
আমরা তিন নম্বর। আমি সবার ছোট। আমার বড় দুই বো নের এইচএসসিএল পরবর্তীতে ছিল আমার আব্বার কথা আমি
এইচএসসি পর্যন্ত পড়ছি। আমার অত টাকা-পয়সা নেই যেগুলো লেখা শেষ করাবো। যদি ভাগ্য থাকে তাহলে শ্বশুর বাড়ি চলে
যাবে। আমার দুই বোনা ভাগ্য সত্যিকারের ভালো। ওরা শ্বশুর বাড়ি বাড়ি লেখা শেষ হয়েছে। আব্বা যেখানে আমার ঠিক আছে
তারা বলেছে আমার লেখা শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু আমার সময় অন্য চিন্তা। প্রেয়সী নিলয়। আব্বার কাটারের উপর বলার সাহস
আমার নেই। নিলয় জর্জ, আমরা পালিয়ে যাবো। আমার বুকের ভিতর আঁতকে ওঠল। কাঁপা কাঁপা গল্লালাম, আমার ভয় করে।
আমি হরতে পারব না আনিকা। আপনার কাছে আর কোন প্রশ্ন নেই। নিলয় হারানো ভয়ে আমি সাহসী হয়ে উঠলাম। শেষ পর্যন্ত
বিয়ের দুদিন আগে পালিয়ে গেছে। নিলয়ের বাড়ি।
আমি আমার হাজ্জার্ডের সাথে কাটার সময়
আমাদের বাসার কেউ আমাদের বাড়ি নিলো না। বিশেষ করে নিলয়ের মা। এর পিছনে বিশেষ কিছু কারণ আছে।
আজকের দিনটি নিলামের সাথে সঠিকভাবে কথা বলতে হবে। অর মামাত নব শোভার সাথে এ্যাংগজোরো ছিল। হেলদোলার
হাসপাতাল আমি কি না। নিলয় জর্জ, আমার জীবন। আমার পছন্দ-অপছন্দ আছে। শ্যাভার সঙ্গে এক প্রকার প্রকাশ করা হবে
শোভাভেকে আমার ভালোলাগা না। যে মানুষটা আমার ভালো লাগবে নাআমি বললাম, তোমার কথা আমাকে বলা উচিত বললে
তুমি আমায় ভুল করতে। কিন্তু বিশ্বাস করো আনিকা, শোভার প্রতি আমার বিন্দু ব্যবসা নেই। মাদের নারী নিলয়ের বাসায়। আমার
পক্ষে সম্ভব নয় নিলয়ের বড় চা এই বাসায় শুধু আমার একটি পছন্দ। তিনি বললেন, ছেলে যখন মেয়ে নিয়ে পালিয়ে যায় তখন
আমাদের কাজ করা উচিত। শুধু তোমার ওপরই ভরসা করা হবে। বড় চাচার কথা আমার শ্বশুরের শহর তিনি বার বার বলতে চান
যে, আজকের কালের খবর আমার হবে। তারপর নিলয়ের গালে কয়েকটা চড় দিয়ে বলল, শোভার জীবনটা তুই নষ্ট করে
দিয়েছিস। এ্যাংগজোনেটর পরের জীবন ভাঙ্গা আমাদের বিয়ের মেয়েদের জন্য কিন্তু আমার দোষ নেই। আমার বা কি করার?
তারপর শুরু আমার জীবন নতুন এক অক্ষর। সে অধ্যক্ষ মোটাও সুখের নয়। আমার শ্বশুর বাড়ি জয়ন ফ্যামিলি। সথেও জন
মানুষ বিয়ের পরের দিন সকাল সাড়ে পাঁচটা সতেও জন মানুষ রন্নাবান্না আগামীকালের রান্না শেষ হবে না। নতুন গর্দা বিক্রয়ের
নাস্তা সারাদিন দম ফলো করার সময় কষ্ট পেতে হবে। বাসায় একটা নতুন মেয়েকে। সে আমাকে টুকটাক করবে না। আমার বড়
দু’জন তারা রান্নাঘরে আসবেন না।
আমি আমার হাজ্জার্ডের সাথে কাটার সময়
ওরা ছেলেমেয়েদের নিয়ে স্কিল করবে যেটা। বিয়ের তিনদিন পর নিলয়ের পরে যেতে হবে। ছোট্ট আমি মনে মনে খুশি হলাম।
কারণ নিলয় বলছে আমার সাথে আবার তোমার সাথে থাকবে। আমিও তোমার সাথে খুশিমনে রওয়ানা হতে লাগব। এর ভিতরে
আমার শ্বশুর-শাশুড়ি আমাদের রুমে আসলো। আমার শাশুড়ি ভ্রু কুচকে তাকালো আমার দিকে। দ্রুত, আনিকা তুমি কি
নিলয়ের সাথে রওয়ানা দিয়েছো?’ মি কি বলবো নিলয়ের মুখের দিকে তাকালাম। নিলয় জর্জ, মা আমি তোকে ডেকে আনছি।
এইচএসসি কোর্ট। কো কো কো কো। একথা আমার শাশুড়ি দুর্গম আছ বেশ। তবে আমার কথা আছে। নিলয় জর্জ তুই যে বউকে
নিয়ে কথা বলছিস এই বাড়িতে আর কখনও পারবি না। আমি তোকে তাজ্জুত পুত্র দ্বারা দিবো। ‘নিলয় হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে রইল।
আমি নির্বাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম। ভীষণ ঝামেলা এই নিয়ে। ইতিমধ্যে আমার শাশুড়ি কাগজপত্র রেডি করে ফেলল আমি
স্তম্ভিত হয়ে গেলাম। নিলয় ভার গাল আমায়, আমাদের উপর অনেক রাগ। সত্যিকারের শোভা অনেক ভালোবাসি। সে তার সাথে
আমার সাথে যেতে পারে
আরো পড়ুন